Books & Stationery

You have no items in your shopping cart.

Filter By Rating
 

Products tagged with 'অক্ষর ডট এক্সওয়াইজেড'

Sort by
Display per page

খ্যাপা খুঁজে খুঁজে ফেরে

এ এক অদ্ভূত জগৎ! এই অদ্ভূত জগতে কোনো স্বাভাবিক মানুষ বাস করে না! ঘুরে বেড়ায় বিভিন্ন ধরনের মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষ। কেউ অল্প অসুস্থ, কেউ বেশি! আবার কেউ বা সাইকো! নিশুতিরাতে আচমকা ভেসে আসে তাদের চিৎকার! এমনই এক গা ছমছমে, অস্বাভাবিক পরিবেশে আচমকা একের-পর-এক খুন হতে থাকেন সাইকিয়াট্রিস্ট এবং নিউরোলিজিস্টরা! সিআইডি সমস্যায় পড়ে! মানসিক রোগীদের মানবিকতার খাতিরে কড়া জেরাও করা যায় না। ওদিকে এই খুনের প্রত্যক্ষদর্শীরা মানসিক রোগী! কীভাবে তাদের পেট থেকে কথা বের করা সম্ভব? এই খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে বাচ্চা ছেলে কুক্কু। সমস্ত প্রমাণ, তার অস্বাভাবিক আচরণ বারবার তাকেই 'খুনি' বলে সাব্যস্ত করে। কিন্তু সত্যিই কি কুক্কুর সঙ্গে এই খুনের আদৌ কোনো সম্পর্ক আছে? কেন খুন হচ্ছেন ডাক্তাররা? এ রহস্যভেদে নামলেন অফিসার অধিরাজ ব্যানার্জি! শেষপর্যন্ত কি খুঁজে পাওয়া যাবে আসল খুনিকে? এই রহস্যের আলো-আঁধারি নিয়েই গড়ে উঠেছে 'খ্যাপা খুঁজে খুঁজে ফেরে'।



ভাসানবাড়ি (প্রিমিয়াম হার্ডকভার)

ভাসানবাড়ি — আজ থেকে দুশো বছর আগে এক জ্যোতির্বিজ্ঞানীর তৈরি এক রহস্যময় স্থাপত্য। তার আগে একটা পুকুর ছিল এখানে। গোটা গ্রামের লোক ঠাকুর বিসর্জন দিত তাতে। সেটাকে বলা হত ভাসানপুকুর, সেখান থেকে ভাসানবাড়ি। লোকে বলে সেই পুকুরটার আত্মা এই বাড়ির ভিতরেও সঞ্চারিত হয়েছে। এই বাড়িটাও মানুষকে ভাসিয়ে নিয়ে যায় অন্তিমের দিকে। ভাসানের দিকে… কিন্তু সত্যি অন্তিম বলে কিছু হয় কি? কে বলতে পারে মাটি গলে, রঙ উঠে গিয়ে নদীর অপরপ্রান্তে যখন খড়ের কাঠামোটা পৌছায়, তখন কেউ অপেক্ষা করে না তার জন্য? কেউ আবার নিজের মতো করে সাজিয়ে নেয় না তাকে? মরে যাবার আগে শশাঙ্কমোহন বলেছিলেন হ্যালির ধূমকেতুর মতো এই বাড়িতেও নির্দিষ্ট সময় পরে ফিরে ফিরে আসে কোনো মানুষ। কে সে? এ বাড়ির ছাদ থেকে দেখা যায় অচেনা আকাশ, সত্যি কি সময়ের নিয়ম মানে না বাড়িটা? কিন্তু কীভাবে? রহস্য আর সময়ের চাদর মুখে টেনে কাদের অপেক্ষায় থাকে ভাসান বাড়ি?




ডোপামিন ডিটক্স

কাজে গড়িমসি করে যাচ্ছেন? অস্থির লাগছে, মন বসাতে পারছেন না কাজে? গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যের ক্ষেত্রে উৎসাহ পাচ্ছেন না?

যদি তাই হয়ে থাকে, আপনার প্রয়োজন ডোপামিন ডিটক্স বা ডোপামিন বিষমুক্তকরণ ।

বর্তমান বিশ্বে সর্বত্র রয়েছে চিত্তবিক্ষেপের উপকরণ, ফলে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো পেছনে পড়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক। লক্ষ্য ভুলে আমাদের তখন মনে হয়, যাই একটু হেঁটে আসি। কিংবা এক কাপ কফি পান করি। বা দেখি তো, কী এসেছে ইমেইলে? আর এইসব তখন এতটাই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় যে আমরা আমাদের সত্যিকার লক্ষ্যের কথা বেমালুম ভুলে যাই।

কী, উপরের এই পরিস্থিতির সাথে নিজের মিল পাচ্ছেন তো?

যদি তাই হয়, ভয় পাওয়ার কিছুই নেই। আপনি স্রেফ অতি উদ্দীপিত হয়ে আছেন। আর সে কারণেই আপনার প্রয়োজন ডোপামিন বিষমুক্তকরণ।

সেক্ষেত্রে এই বইটি হতে পারে আপনার পথপ্রদর্শক। তবে চলুন, ঘুরে আসা যাক….

 

ভাসানবাড়ি (পেপারব্যাক)

ভাসানবাড়ি — আজ থেকে দুশো বছর আগে এক জ্যোতির্বিজ্ঞানীর তৈরি এক রহস্যময় স্থাপত্য। তার আগে একটা পুকুর ছিল এখানে। গোটা গ্রামের লোক ঠাকুর বিসর্জন দিত তাতে। সেটাকে বলা হত ভাসানপুকুর, সেখান থেকে ভাসানবাড়ি। লোকে বলে সেই পুকুরটার আত্মা এই বাড়ির ভিতরেও সঞ্চারিত হয়েছে। এই বাড়িটাও মানুষকে ভাসিয়ে নিয়ে যায় অন্তিমের দিকে। ভাসানের দিকে… কিন্তু সত্যি অন্তিম বলে কিছু হয় কি? কে বলতে পারে মাটি গলে, রঙ উঠে গিয়ে নদীর অপরপ্রান্তে যখন খড়ের কাঠামোটা পৌছায়, তখন কেউ অপেক্ষা করে না তার জন্য? কেউ আবার নিজের মতো করে সাজিয়ে নেয় না তাকে? মরে যাবার আগে শশাঙ্কমোহন বলেছিলেন হ্যালির ধূমকেতুর মতো এই বাড়িতেও নির্দিষ্ট সময় পরে ফিরে ফিরে আসে কোনো মানুষ। কে সে? এ বাড়ির ছাদ থেকে দেখা যায় অচেনা আকাশ, সত্যি কি সময়ের নিয়ম মানে না বাড়িটা? কিন্তু কীভাবে? রহস্য আর সময়ের চাদর মুখে টেনে কাদের অপেক্ষায় থাকে ভাসান বাড়ি?




দ্য লেজেন্ড অফ স্লিপি হলো (হার্ডকভার)

হাডসন নদীর কাছের ছোট্ট শহর ট্যারি টাউন। এখানকার লোকেরা বেজায় আলসে। ভূতুড়ে গাল-গল্প ছড়াতে এদের জুড়ি নেই। কাছাকাছি অবস্থিত ‘স্লিপি হলো’ নামের এক উপত্যকাতে নাকি নানান ভূত-প্রেতরা ঘুরে বেড়ায়। আর তাদের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হলো, ‘মুণ্ডুহীন ঘোড়সওয়ার’। সে নাকি এক হেসিয়ান সৈনিকের প্রেত, যুদ্ধের সময়ে কামানের গোলাতে যার মাথাটা উড়ে গেছিল
শহরের স্কুল শিক্ষক ইকাবড, দরিদ্র হ্যাংলা-পেটুক লোক। মজার মজার গল্প করে, বাচ্চাদের গান শেখায় আরো কতো কী যে করে! ব্রম বোনস, এক বেপরোয়া যুবক! গায়ের জোরে তার সাথে পাল্লা দিতে পারে এমন কেউ পুরো এলাকাতে নেই। ঘোড়া চালাতেই ওর জুড়ি নেই।
এই দুই মেরুর দুটো মানুষ প্রেমে পড়লো একটা মেয়ের। ধনকুবের বালটুস ভ্যান ট্যাসেলের মেয়ে সুন্দরী ক্যাট্রিনা ভ্যান ট্যাসেল! 
আর মুণ্ডুহীন ঘোড়সওয়ারের ভয়ে তো রাতের বেলা মানুষ বের হতেই চায় না… সুযোগ পেলেই নাকি একে ওকে তাড়া করে সে! এখন? কী হবে? জানতে পড়ুন ওয়াশিংটন আরভিংয়ের কালজয়ী উপন্যাসিকা ‘দ্য লেজেন্ড অফ স্লিপি হলো’, হ্যালোইনের দিনগুলোতে যা এখনো পশ্চিমা দেশের রেডিওগুলোতেও সবচেয়ে বেশি শোনানো হয়। ‘ডুলাহান’ বা ‘মুণ্ডুহীন ঘোড়সওয়ার’ কিংবদন্তিকে উপজীব্য করে লেখা সবচেয়ে বিখ্যাত কাজও এটিই। কাহিনিটা আপনাকে যতোটা না ভয় পাওয়াবে তারচেয়ে বেশি পরিচয় করিয়ে দেবে সেকালের আমেরিকার কিছু উদ্ভট রীতির সাথে।
পড়ুন আর ভাবুন... গল্পটা আসলে কার?




মগজ দখল (হার্ডকভার)

সেই ১৯৫০ সাল থেকে আমেরিকা কীভাবে মানুষের মস্তিষ্ককে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব তার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ড্রাগ এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ ব্যবহার করে মস্তিষ্কের নিজস্ব কাজকর্মকে তছনছ করে দিয়ে এমন একটা বিকল্প ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাইছে সে দেশের গুপ্তচর সংস্থা সি*আইএ যাতে যে কোনও ব্যক্তিকে সহজেই আজ্ঞাবহ দাসে পরিণত করা যায়।
ঘটনাচক্রে এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়ল বাঙালি বিজ্ঞানী তুঙ্গভদ্রা দাশগুপ্ত ওরফে ঝিলিক। তার আবিষ্কারকে সি আইএ চায় নিজেদের কাজে লাগাতে। কিন্তু ঝিলিক চায় না তার আবিষ্কার কোনও অনৈতিক কাজে ব্যবহার করা হোক।প্রত্যাখ্যানের ফলাফল হল ভয়ংকর, দুর্ঘটনা ঘটিয়ে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার মস্তিষ্কে স্থাপন করে দেওয়া হল রেডিয়ো সিগন্যাল গ্রাহকযন্ত্র। বেতার তরঙ্গ পাঠিয়ে অসহনীয় করে তোলা হল ঝিলিকের জীবন। কিন্তু সি*আইএর হিসাবে ভুল ছিল, হাল ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী নয় ঝিলিক। একের পর এক চরম বিপদের মোকাবিলা করে কীভাবে ঝিলিক জিতল এই লড়াইয়ে?

অস্ত্র (হার্ডকভার)

 সভ্যতার উত্তরণের সাথে সাথে উন্নত হয়েছে মানুষের অস্ত্র। নিজেকে রক্ষা করতে, অন্য দেশ অধিকার করতে, সভ্যাতার আলো এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছড়িয়ে দিতে একের পর এক নতুন নতুন অস্ত্রের আবিষ্কার হয়েছে। পরিযায়ী মানুষ শুধুমাত্র তার ভাষা, খাদ্য সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, সাহিত্য নিয়েই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যায় নি, সাথে নিয়ে গেছে অস্ত্র আর তার ধাতু বিদ্যা। ভারত ভূখিন্ডের ইতিহাসে অস্ত্রের উদ্ভব, তার বিবর্তন, বৈদেশিক প্রভাব, বিজ্ঞান আর ধাতুবিদ্যা নিয়ে এক জটিল রাজনৈতিক সমীকরণকে সহজ সরল ভাষায় পাঠকের কাছে পৌঁছে দিয়েছে এই বই। পৌরানিক কালের কল্পনার অস্ত্র থেকে অতি আধুনিক অস্ত্রে সমৃদ্ধ ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর তথ্যে সমৃদ্ধ আর তাদের বিভিন্ন অস্ত্রের বিবর্তন, সাথে তার মারণ ক্ষমতা, প্রয়োগের নিয়ম আর এই ভূখন্ডের বিভিন্ন যুদ্ধে তাদের সুকৌশল ব্যবহারের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই দুই মলাটের মধ্যে।