বিশ্ব জুড়ে মুসলিমদের নিজস্ব ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি আজ পাশ্চাত্য সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের শিকার।অশ্লীলতা, পরশ্রীকাতরতা, অবৈধ যৌনাচার ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র! এ্যান্টি-ইসলামিস্ট রানারীদের হিজাবসহ ইসলামের সামাজিকনীতি ও আচারঅনুষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে।ইসলামী জীবন বিধানকে সমৃদ্ধি ও অগ্রগতির অন্তরায় হিসেবে উপস্থাপনের জন্য তাদের রয়েছে সকল ধরনের প্রচেষ্টা।তাদেরউদ্দেশ্য- আমাদের ধর্মীয় বিশ্বাসগুলোতে পরিবর্তন আনয়নকরা।এরই ধারাবাহিকতায় তারা বুদ্ধিমত্তার সাথে দরদী বন্ধু বেশে স্বাধীনতা ও সাম্যতার অজুহাতে নারীদের সামনে ছুঁড়ে দিয়েছেন। মাত্র কিছু সুযোগ সুবিধা। আর বিনিময়ে কেড়ে নিয়েছে তাঁদের নারীত্ব, মাতৃত্ব, সম্মান, গৌরবওমর্যাদা।
সাহিত্য জগতের ব্যতিক্রমী বই 'দ্যকেয়ারিংহাজব্যান্ড এবং 'দ্যকেয়ারিংওয়াইফ'! আপনার পারিবারিক জীবনকে সুখী, সমৃদ্ধ এবং শান্তিময় করতে বইদুটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।আজকের এই বিপর্যস্ত সমাজে একজন কেয়ারিং হাজব্যান্ড বা একজন কেয়ারিং ওয়াইফ পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের ব্যাপার।পুরুষ কী মহিলা সবাই চায় তার জীবনে একজন কেয়ারিং লাইফ পার্টনার জুটুক। তাই একজন দ্বীনি লাইফ পার্টনার হিসেবে নিজেকে এবং স্পাউসকে গড়ে তুলতে অনেকেই বিভিন্নরকম চেষ্টা করে থাকেন।কিন্তু এ যাত্রায় অনেকে ই ক্লান্ত শ্রান্ত, আবার অনেকেই ব্যর্থ।
সমাজে দিনকে দিন স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সংসার জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হারিয়ে যাচ্ছে, বরকত কমে যাচ্ছে, ডিভোর্সের সংখ্যা ও বেড়ে যাচ্ছে! ২০২০ সালের একটি জরিপ অনুযায়ী শুধু ঢাকা শহরেই প্রতিদিন গড়ে ৩৯ জনের ডিভোর্স হচ্ছে; বাড়ছে বিভিন্ন রকম অসামাজিক কার্যক্রম ও অশ্লীলতা।
এমতাবস্থায় শুধু এই সব সমস্যার সমাধানই নয়, একটি সুখী দাম্পত্য জীবনকে আরও সুন্দরও আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলতে ‘দ্যকেয়ারিংহাজব্যান্ড’ এবং ‘দ্যকেয়ারিংওয়াইফ’ বই দুটো খুবইকার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
সাহিত্য জগতের ব্যতিক্রমী বই 'দ্যকেয়ারিংহাজব্যান্ড এবং 'দ্যকেয়ারিংওয়াইফ'! আপনার পারিবারিক জীবনকে সুখী, সমৃদ্ধ এবং শান্তিময় করতে বইদুটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।আজকের এই বিপর্যস্ত সমাজে একজন কেয়ারিং হাজব্যান্ড বা একজন কেয়ারিং ওয়াইফ পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের ব্যাপার।পুরুষ কী মহিলা সবাই চায় তার জীবনে একজন কেয়ারিং লাইফ পার্টনার জুটুক। তাই একজন দ্বীনি লাইফ পার্টনার হিসেবে নিজেকে এবং স্পাউসকে গড়ে তুলতে অনেকেই বিভিন্নরকম চেষ্টা করে থাকেন।কিন্তু এ যাত্রায় অনেকে ই ক্লান্ত শ্রান্ত, আবার অনেকেই ব্যর্থ।
সমাজে দিনকে দিন স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সংসার জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হারিয়ে যাচ্ছে, বরকত কমে যাচ্ছে, ডিভোর্সের সংখ্যা ও বেড়ে যাচ্ছে! ২০২০ সালের একটি জরিপ অনুযায়ী শুধু ঢাকা শহরেই প্রতিদিন গড়ে ৩৯ জনের ডিভোর্স হচ্ছে; বাড়ছে বিভিন্ন রকম অসামাজিক কার্যক্রম ও অশ্লীলতা।
এমতাবস্থায় শুধু এই সব সমস্যার সমাধানই নয়, একটি সুখী দাম্পত্য জীবনকে আরও সুন্দরও আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলতে ‘দ্যকেয়ারিংহাজব্যান্ড’ এবং ‘দ্যকেয়ারিংওয়াইফ’ বই দুটো খুবইকার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
সাহিত্য জগতের ব্যতিক্রমী বই 'দ্যকেয়ারিংহাজব্যান্ড এবং 'দ্যকেয়ারিংওয়াইফ'! আপনার পারিবারিক জীবনকে সুখী, সমৃদ্ধ এবং শান্তিময় করতে বইদুটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে ইনশাআল্লাহ।আজকের এই বিপর্যস্ত সমাজে একজন কেয়ারিং হাজব্যান্ড বা একজন কেয়ারিং ওয়াইফ পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের ব্যাপার।পুরুষ কী মহিলা সবাই চায় তার জীবনে একজন কেয়ারিং লাইফ পার্টনার জুটুক। তাই একজন দ্বীনি লাইফ পার্টনার হিসেবে নিজেকে এবং স্পাউসকে গড়ে তুলতে অনেকেই বিভিন্নরকম চেষ্টা করে থাকেন।কিন্তু এ যাত্রায় অনেকে ই ক্লান্ত শ্রান্ত, আবার অনেকেই ব্যর্থ।
সমাজে দিনকে দিন স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সংসার জীবনের প্রকৃত লক্ষ্য হারিয়ে যাচ্ছে, বরকত কমে যাচ্ছে, ডিভোর্সের সংখ্যা ও বেড়ে যাচ্ছে! ২০২০ সালের একটি জরিপ অনুযায়ী শুধু ঢাকা শহরেই প্রতিদিন গড়ে ৩৯ জনের ডিভোর্স হচ্ছে; বাড়ছে বিভিন্ন রকম অসামাজিক কার্যক্রম ও অশ্লীলতা।
এমতাবস্থায় শুধু এই সব সমস্যার সমাধানই নয়, একটি সুখী দাম্পত্য জীবনকে আরও সুন্দরও আরও বৈচিত্র্যময় করে তুলতে ‘দ্যকেয়ারিংহাজব্যান্ড’ এবং ‘দ্যকেয়ারিংওয়াইফ’ বই দুটো খুবইকার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
পাশ্চাত্য সংস্কৃতির ভয়াবহ আগ্রাসন বাংলাদেশী মুসলিম তরুনÑতরুনীদের মাঝে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আধিপত্যবাদী এই সংস্কৃতি ক্রমেই ইসলামী বিশ্বাস ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবে আমাদের ভবিষ্যৎ মুসলিম প্রজম্ম আরও বেশি হুমকির সম্মুখিন হতে পারে। আধুনিকতা, স্বাধীনতা আর সাম্যের নামে তারা মুসলিম বিশ্বে অশ্লীলতার প্রসার ঘটাচ্ছে। ফলে মুসলিম উম্মাহ আজ সাংস্কৃতিক অরাজকতা আর বিচ্যুতিতে ভুগছে, যা সামাজিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। এর ফলে মুসলিম নারী- পুরুষেরা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস, কর্তব্য ও অঙ্গীকার ভুলে যাচ্ছে। তাই সমাজকে অবিশ্বাসর অতল গহ্বরে পতিত হওয়া থেকে বাঁচানোর জন্য আমাদের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। পথভ্রষ্ট প্রজম্মকে আল্লাহর দ্বীনের সঠিক পথে আনা খুবই কঠিন কাজ। আমাদের লক্ষ্য হলো এই কঠিন কাজকে সহজ করা এবং ইসলামী ধারণা ও মূল্যবোধকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া।
উপন্যাসটিকে বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতির আলোকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে। পরষ্পরবিরোধী কয়েকটি চরিত্রের মাধ্যমে পাশ্চাত্য ভাবধারার মিথ্যা আধুনিকতা এবং ইসলামী সভ্যতার সুমহান সৌন্দর্যকে পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিবাহিত নায়ক নায়িকাদের পারষ্পরিক কথোপকথনের মাধ্যমে যুবসমাজকে নৈতিকভাবে সচেতন করা হয়েছে। আমি কোন পেশাদার লেখক বা উপন্যাসিক নই। তবে এই উপন্যাসে আমি ভাল ও মন্দকে পরষ্পর মুখোমুখি করেছি, পাশ্চাত্য সংস্কৃতির বিপরীতে ইসলামী সংস্কৃতির শ্রেষ্ঠত্বকে তুলে ধরেছি। আশাকরি এই উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠক দুষ্কর্মের উপর পূণ্যকে বিজয়ী করার প্রেরণা খুঁজে পাবেন।
বইটি একটি উপন্যাস। এই উপন্যাসের মূল চরিত্রে আছেন দুইজন পর্দানশীল নারী। একজন ডাক্তার এবং একজন রুয়েট শিক্ষার্থী। এই দুই নারীর পারস্পরিক আলাপচারিতা ও যুক্তি উপস্থাপনে ফুটে উঠেছে স্রষ্টা হিসেবে আল্লাহ তা'আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব ও প্রজ্ঞার কথা। একইসাথে প্রতিকূল পরিবেশে বাধা-বিপত্তির মুখে পর্দানশীল মেয়েদের ইসলামের পথে টিকে থাকার সংগ্রামের কাহিনীও বর্ণিত হয়েছে এই উপন্যাসটিতে। বর্তমান সমাজে চলমান ঘটনার যথার্থ চিত্র ফুটে উঠেছে 'হিজাবী কন্যা ২' নামক এই বইটিতে
বিলম্বে বিবাহ একটি সামাজিক ব্যাধি। ছেলে মেয়েরা প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরেও বিভিন্ন অজুহাতে তাদেরকে সময়মতো বিয়ে দেওয়া হচ্ছেনা। অভিভাবকদের অসচেতনতা‚ সামাজিকতা‚ লৌকিকতাই আজকাল বিয়ের পথে সবচেয়ে বড় বাধা। এর ফলে সন্তানরা ব্যক্তিগতভাবে যেমন ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে‚ তেমনি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে সমাজ। অশ্লীলতা‚ যিনা ব্যভিচার ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। আর এই সমস্যা এখন গ্রাম ও শহরে সমানে সমান।
বর্তমান সময়ের প্রতিটা মূহুর্তে তরুণ তরুণীদের ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। হারাম রিলেশনশীপ‚ ম্যাসেঞ্জার, ইউটিউবের অশ্লীলতা ইত্যাদির মাধ্যমে তরুণরা বিপথগামী হচ্ছে। এর থেকে মুক্তির একটি অন্যতম উপায় হচ্ছে বিয়ে। বিয়ে করলে জীবন সুশৃঙ্খল হয়, জীবন অর্থপূর্ণ হয়। বিয়ে না করলে জীবনের অর্থ বোঝা যায়না‚ জীবন হয় অর্থহীন।
আল্লাহ তা'আলার দেওয়া যৌবনকে উপভোগ করতে হবে। অনেকেই এ যৌবনকে বৈধভাবে উপভোগ করছে‚ আবার অনেক অবৈধভাবে। যারা বিবাহ করছেনা তারা স্থায়ী বা বৈধ উপভোগকে ত্যাগ করে অনেক সময় অবৈধ উপভোগ‚ ক্ষণস্থায়ী উপভোগ অথবা নিজের জীবন যৌবনের চাহিদাকে অর্থহীনভাবে প্রবাহিত করছে। এভাবে এক পর্যায়ে যৌবন শেষ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু জীবনটা থেকে যাচ্ছে। সবশেষে ওই জীবনটা হয়ে যাচ্ছে দুর্বিষহ।
বর্তমান সমাজে অসুস্থ, নোংরা আর অবৈধ কার্যক্রমের দরজাকে বিস্তীর্ণভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। হালাল পথকে কঠিন করা হয়েছে এবং হারামকে করা হয়েছে অত্যন্ত সহজ। তাই আপনাকে স্বাভাবিক নিয়মের বাহিরে গিয়ে হালালকে সহজ করে নিতে হবে। আপনাকে সময়মতো বিয়ে করতে হবে।
ইসলাম বিয়েকে সহজ করে দিয়েছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবীগণ নিজেদের জীবনে বিয়েকে সহজভাবে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। তাঁদের জীবনে বিবাহ ছিল অন্যতম আনন্দময় ঘটনা। অথচ সেই বিবাহই আজ কঠিন হয়ে গেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে বিবাহ পরবর্তী জীবন আরও কঠিন হয়ে গেছে। কারণ যুবক যুবতীরা তাদের জন্য যুতসই লাইফ পার্টনার নির্বাচন করতে পারছে না।
এই বই লেখার উদ্দেশ্যই হচ্ছে হালাল পথ তরুণ- তরুণীদের মাঝে সহজ করা, বিয়েকে উৎসাহিত করা। একইসাথে তরুণ - তরুণীদের উপযুক্ত ও যুতসই জীবনসঙ্গী পেতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া।
বিলম্বে বিবাহ একটি সামাজিক ব্যাধি। ছেলে মেয়েরা প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরেও বিভিন্ন অজুহাতে তাদেরকে সময়মতো বিয়ে দেওয়া হচ্ছেনা। অভিভাবকদের অসচেতনতা‚ সামাজিকতা‚ লৌকিকতাই আজকাল বিয়ের পথে সবচেয়ে বড় বাধা। এর ফলে সন্তানরা ব্যক্তিগতভাবে যেমন ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে‚ তেমনি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে সমাজ। অশ্লীলতা‚ যিনা ব্যভিচার ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। আর এই সমস্যা এখন গ্রাম ও শহরে সমানে সমান।
বর্তমান সময়ের প্রতিটা মূহুর্তে তরুণ তরুণীদের ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। হারাম রিলেশনশীপ‚ ম্যাসেঞ্জার, ইউটিউবের অশ্লীলতা ইত্যাদির মাধ্যমে তরুণরা বিপথগামী হচ্ছে। এর থেকে মুক্তির একটি অন্যতম উপায় হচ্ছে বিয়ে। বিয়ে করলে জীবন সুশৃঙ্খল হয়, জীবন অর্থপূর্ণ হয়। বিয়ে না করলে জীবনের অর্থ বোঝা যায়না‚ জীবন হয় অর্থহীন।
আল্লাহ তা'আলার দেওয়া যৌবনকে উপভোগ করতে হবে। অনেকেই এ যৌবনকে বৈধভাবে উপভোগ করছে‚ আবার অনেক অবৈধভাবে। যারা বিবাহ করছেনা তারা স্থায়ী বা বৈধ উপভোগকে ত্যাগ করে অনেক সময় অবৈধ উপভোগ‚ ক্ষণস্থায়ী উপভোগ অথবা নিজের জীবন যৌবনের চাহিদাকে অর্থহীনভাবে প্রবাহিত করছে। এভাবে এক পর্যায়ে যৌবন শেষ হয়ে যাচ্ছে কিন্তু জীবনটা থেকে যাচ্ছে। সবশেষে ওই জীবনটা হয়ে যাচ্ছে দুর্বিষহ।
বর্তমান সমাজে অসুস্থ, নোংরা আর অবৈধ কার্যক্রমের দরজাকে বিস্তীর্ণভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। হালাল পথকে কঠিন করা হয়েছে এবং হারামকে করা হয়েছে অত্যন্ত সহজ। তাই আপনাকে স্বাভাবিক নিয়মের বাহিরে গিয়ে হালালকে সহজ করে নিতে হবে। আপনাকে সময়মতো বিয়ে করতে হবে।
ইসলাম বিয়েকে সহজ করে দিয়েছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং সাহাবীগণ নিজেদের জীবনে বিয়েকে সহজভাবে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন। তাঁদের জীবনে বিবাহ ছিল অন্যতম আনন্দময় ঘটনা। অথচ সেই বিবাহই আজ কঠিন হয়ে গেছে। আবার কিছু ক্ষেত্রে বিবাহ পরবর্তী জীবন আরও কঠিন হয়ে গেছে। কারণ যুবক যুবতীরা তাদের জন্য যুতসই লাইফ পার্টনার নির্বাচন করতে পারছে না।
এই বই লেখার উদ্দেশ্যই হচ্ছে হালাল পথ তরুণ- তরুণীদের মাঝে সহজ করা, বিয়েকে উৎসাহিত করা। একইসাথে তরুণ - তরুণীদের উপযুক্ত ও যুতসই জীবনসঙ্গী পেতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া।