'আমার যে একটা বিয়ে হয়েছিল, এই পরিচয়টা কি কখনো মুছে ফেলা যাবে? যাবে না।' ‘আজাদ বলল, ‘জীবনভর ভুল মানুষের কারণে আমাদের জীবনে অসংখ্য ভুল হয়। সেই ভুল থেকে ক্ষত তৈরি হয়। কিন্তু সময় সেই ক্ষত ক্রমশই মুছে দিতে থাকে। আর আমরা যারা বোকা তারাই কেবল সেই ক্ষতগুলো খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে আবার দগদগে ঘায়ে রূপান্তরিত করি। তাকে শুকাতে দেই না।’ ‘কিন্তু সময় যদি কারো ক্ষত শুকিয়ে দিতে না পারে? যদি তা দুঃসহ স্মৃতি হয়েই থেকে যায়?’ ‘তাহলে সেটি মোছার ব্যবস্থা করতে হবে।’ ‘কীভাবে মুছব?’ ‘অনেক অনেক ভালো স্মৃতি তৈরি করে। ঘরের দেয়ালে নোনা ধরলে কিংবা পলেস্তরা খসে গেলে আমরা কী করি? তেমনই রেখে দেই? যাতে ধীরে ধীরে পুরো বাড়িটাই নষ্ট হয়ে যায়?’ ‘উহু। ‘তাহলে? আমরা তাকে ধুয়ে মুছে নতুন রঙ করি। যাতে সেই নোনা ধরা দেয়াল ঝলমলে হয়। নষ্ট হয়ে না যায়। জীবনও তেমনই। এখানেও এর দেয়ালজুড়ে অসংখ্য ক্ষত তৈরি হয়, নোনা ধরে। সেসব ধুয়ে মুছে নতুন রঙ না করলে তা আরও বাড়ে। বাড়তেই থাকে। তারপর নষ্ট করে ফেলে পুরো জীবনটাই। ‘ঘরের দেয়াল রঙ করা যায়, জীবনের না। কারণ, জীবনের রঙ কোথাও কিনতে পাওয়া যায় না।’ ‘যায়। কিন্তু আমরা তা কিনতে জানি না।’ ‘কীভাবে? ‘জীবনের রঙ হলো ভালো মুহূর্ত, সুন্দর স্মৃতি। দ্যা বিউটিফুল মোমেন্ট অ্যান্ড দ্যা বিউটিফুল মেমোরিজ। তুমি জীবন জুড়ে যত বেশি ভালো স্মৃতি তৈরি করতে পারবে, তত বেশি ওই নোনা ধরা খারাপ মেমোরিজগুলো ঝাপসা হয়ে যেতে থাকবে। ক্ষতগুলো শুকিয়ে যেতে থাকবে।’
বাজার থেকে গুলি ছোড়ার আওয়াজ শোনে রিপা। রমজান মাসের শেষ দিনে রাজ্যের লোক জড়ো হয়েছে অলকী নদীর পাড়ে। সন্ধের মিটমিটে আলো আলো আলো উবু হয়ে শুয়ে আছে নদীর জলে। পনেরো-বিশটা ডিঙি নৌকা ভরতি লোক নদীর মাঝে ঠায় দাঁড়িয়ে হই হুল্লোড় করছে চাঁদ দেখার আনন্দে। নদীর জল ঠেলে বের হয়ে আসছে গোলাকার রুপোলি আয়নার মতো দেখতে চাঁদটা। কাল ইদ। ̄নেশ্বর গ্রামের অধিবাসীদের ইদের চাঁদ এহেন আয়োজন এমনই উৎসবের রেশ ছড়ায় চারপাশে। ইদের আগেই এ আরেক ইদের খুশি। গ্রামের চেয়ারম্যান, মেম্বার থেকে শুরু করে ছেলে বুড়ো প্রায় সবাই চাঁদ দেখার আয়োজনে জড়ো হয়। চাঁদ দেখতে পাওয়ার সাথে সাথে ̄নেশ্বর গ্রামের একমাত্র বাজার জনতার হাট থেকে পরপর আকাশ তাক করে তিনবার গুলি ছোড়া হয়। অন্ধ মানুষও যেন ইদের চাঁদ ওঠার এই আনন্দ টের পায় তাই! রাস্তা পার হবার সময় গন্ধগোকুলটার ওপর চোখ যায় রিপার। বোকা প্রাণীটা বাড়ির পেছন দিককার পানির ট্যাংকির দিকে গিয়ে না ঝামেলা পাকিয়ে ফেলে। চোখ-কান খোলা রাখতে হচ্ছে তাকে কয়েকটা দিন। গন্ধগোকুলটা মাংসের খোঁজ করছে। মাংস ওদিকে আছে তবে মুরগির বাচ্চার মাংস নয় মানুষের বাচ্চার মাংস!
শেরেবাংলা নগর থানায় ধরে নিয়ে আসা হয়েছে নুরুজ্জামানকে। অফিসে বসে থাকতে থাকতে কী যেন হয়ে গিয়েছিল তার। ভেঙেচুরে একাকার করেছে সে তার অফিসের ঘর। ফলশ্রুতিতে এখন হাজতবাস। থানায় বসে সে রুনুর কথা ভাবে। তার জীবনযাপনের সঙ্গী, দৈন্যের সঙ্গী রুনু। অনাগত সন্তানকে নিয়ে যে হারিয়ে গিয়েছে কালের গর্ভে। এ যেন এক অব্যক্ত সময়ের গল্প। সমাজে, রাষ্ট্রে, প্রতিষ্ঠানে কিংবা ব্যক্তিমানুষের ভেতরে ঘুণপোকার বিনাশী কর্মকাণ্ড ঘটে চলেছে। সকলের চোখের আড়ালে রচিত হয়ে চলেছে অবক্ষয়ের পঙ্ক্তিমালা। তারই কিছু অমোঘ চিহ্ন উঠে এসেছে গল্পকার কিঙ্কর আহসানের গল্পগ্রন্থ হিজলতলি-র গল্পগুলোতে। ইতোমধ্যেই গল্পকারের ভাষা ও আঙ্গিকের বহুমুখিতা তাঁকে বিশিষ্ট করে তুলেছে পাঠকের মাঝে। ”হিজলতল “ কিঙ্কর আহসানের পাঠকপ্রিয় গ্রন্থসমূহের মাঝে এক নবতর সংযোজন।
কুরআন কীভাবে আমাদের জীবনের কথা বলে, কীভাবে আমাদের জীবনে কুরআন হয়ে উঠতে পারে আলোর দিশা, কুরআনের আয়াতগুলো থেকে কীভাবে আমরা আহরণ করতে পারি মণি-মুক্তো, কীভাবে কুরআন আমাদের চিন্তার জগতে আনতে পারে নতুন মাত্রা— পাঠক পরিচিত হবে সেরকম একটা ধারার সাথে। উঁহু, গতানুগতিক গদ্য বা খটমটে প্রবন্ধ নয়, প্রতিটা অধ্যায়ে পাঠক দেখতে পাবে তার জীবনের প্রতিচ্ছবি, জীবন থেকে নেওয়া ঘটনা অথবা চারপাশের চিরচেনা জগতের সাথে কুরআন কীভাবে ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। জীবনের গল্প পড়তে পড়তে পাঠক ঢুকে পড়বে কুরআনের ভাবনার জগতে, সেই জগত থেকে আলো ধার করে পাঠক আবার ফিরে আসবে জীবনের ধারায়— ‘কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ’ বইটা সাজানো ঠিক এভাবেই, আলহামদুলিল্লাহ
আমাদের যুবক-যুবতিরা তো দ্বীনের ব্যাপারে সংশয়ে ভুগবেই। কারণ, তারা দ্বীন সম্পর্কে খুবই সামান্য জানে। আর যা জানে তা-ও ভুল। তাদের কাছে আমাদের এসব কার্যক্রম যৌক্তিক মনে হয় না। আর এগুলোকেই ইসলাম ভেবে তারা দ্বীন থেকে দূরে সরে যায়। পূর্ববর্তী প্রজন্মগুলোতে এসব সমস্যা কম ছিল। কারণ, একদম ছোটোবেলা থেকেই তারা দ্বীনি পরিবেশে বেড়ে উঠেছে। তাদের অন্তরে দ্বীনের বীজ বপন করা হয়েছে খুব ছোটো বয়সেই।
কিন্তু আমরা দেখি—বর্তমানের তরুণ প্রজন্ম সবকিছুকেই যুক্তি দিয়ে বিচার করে। এই সময়ের শিক্ষাব্যবস্থা তাদের শেখাচ্ছে, যুক্তি দিয়ে ভাবতে। শেখানো হচ্ছে, যুক্তির সাথে বিচার করতে, কোনটা বাস্তব আর কোনটা অবাস্তব এবং অবান্তর কাজ।
আর আমাদের কার্যক্রম দেখে তারা ধর্মকে মানুষের তৈরি একটি অবান্তর উপকথা হিসবে বিবেচনা করতে শুরু করে। দিনদিন ধর্ম থেকে দূরে সরে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তারা আসক্ত হয়ে পড়ে মাদকে। আমি এমন অনেক বাড়ি সম্পর্কে জানি—যেখানে হাই স্কুলে পড়া বাচ্চারা রাতে বাসায় ফিরে মদ কিংবা গাঁজার নেশায় বুঁদ হয়ে। অনেকে নিজের বাসাতেই মাদকের আসর বসায়।
স্মরণ রাখা দরকার—আমরা আমাদের মাদরাসা বা ইসলামিক স্কুলগুলোর জন্য ছাত্র পাচ্ছি না। জীবনের সবচেয়ে বিপদসংকুল সময়টাতে এসে সন্তানদের আমরা দ্বীনের পথে রাখতে পারছি না। আমরা যে আমাদের সন্তানদের যথাযথ ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত করছি না, এর জন্য জবাবদিহিতা অবশ্যই করতে হবে। সন্তানদের আমরা এমনভাবে গড়ে তুলছি না, যেন তারা হাশরের ময়দানে আল্লাহর আরশের ছায়া পায়; বরং আমরা উলটো তাদের ঠেলে দিচ্ছি জাহান্নামের পথে।
তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ চাকরির বাজারে লিংকডইন পেশাজীবী এবং ব্যবসায়ীদের জন্য এক শক্তিশালী হাতিয়ার। শুরুটা শুধু চাকুরিজীবীদের ক্যারিয়ারের উৎকর্ষ সাধনের জন্য হলেও অনেক বছর ধরেই তা ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তাদের জন্যও দারুন কার্যকর একটি প্লাটফর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। নিত্য নতুন ফিচার যুক্ত করে আর ভিডিয়ো কোর্সের মাধ্যমে ট্রেনিং দিয়ে লিংকডইন ক্রমাগত উন্নত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে তার বৈশ্বিক ইউজারদের। সম্প্রতি লিংকডইন কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের সুবিধার্ধে বিশেষ ফিচার যুক্ত করেছে। অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার এখন আর শুধু ফেসবুক, ইউটিউব বা ইন্সটাগ্রামই নয়, লিংকডইনের মতো প্রফেশনাল প্লাটফর্ম থেকেও হওয়া যাবে। লিংকডইন সুযোগ দিয়েছে বিনামূল্যে নিজস্ব নিউজলেটার চালু করারও!
এই বইতে আমরা শিখবো লিংকডইনের বুদ্ধিদীপ্ত এলগারিদমের সাহায্যে কীভাবে একে সব ধরনের পেশাজীবী ও ব্যবসায়ীরা নিজেদের প্রয়োজনে প্ল্যাটফর্মটির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারবেন। একজন শিক্ষার্থী, স্বল্প অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চাকরিজীবী, মার্কেটিং কিংবা সেলস—এর বড়ো কর্মকর্তা, কিংবা ছোটো বা মাঝারি ব্যবসার মালিকসহ সকল খাতের মানুষদেরই বইটি শেখাবে কী করে লিংকডইনের আধুনিক ফিচারগুলো ব্যবহার করে আরো দক্ষ হয়ে বাকিদের চাইতে এগিয়ে থাকা যায়।
তরুণ সমাজ উপলব্ধি করুক লিংকডইনের সত্যিকার ক্ষমতা ও শক্তিমত্তা। এই দেশে লিংকডইন হোক ফেসবুকের সমান জনপ্রিয়। আর সে প্রয়াসেই ‘লিংকডইন মার্কেটিং বইটির আত্মপ্রকাশ। বইয়ের প্রতিটি পাঠক লিংকডইনের যথাযথ ব্যবহার শিখে নিজের ক্যরিয়ার ও ব্যবসায় উন্নতি করতে পারলেই এর প্রকাশ স্বার্থক হবে।
আমাকে বলা হয়েছে এই বইটার একটা সার-সংক্ষেপ লিখে দিতে। উপন্যাস হলে ব্যাপারটা খুব সহজ হতো। কিন্তু এটা একটা গল্পসংকলন। অনেকগুলো আলাদা গল্পের সার-সংক্ষেপ অল্প কথার মাঝে লেখা কঠিন। তারথেকে বলা যায়, আমি কেমন গল্প লিখি এই বিষয়ে। আপনারা যারা ফেসবুকে আমার গল্প পড়েন তারা তো জানেনই। যারা প্রথম এই বই পড়বেন, তারাও জেনে ফেলবেন। আমার একটা সীমাবদ্ধতা হলো, আমি সহজ-স্বাভাবিক কিছু ভাবতে পারি না। আমার কল্পনা বাস্তব ছাড়িয়ে অদ্ভুত, আজগুবি, আশ্চর্জনক রাস্তায় চলে যায়। যেখানে মানুষ নিজেই নিজের বাড়ি ভাঙচুর করার দায়ে নিজের নামে মামলা করে, বিয়ের পর বউ-বাচ্চা না প্রসব করে ডিম পাড়ে, একটা মেয়ে অনেকগুলো প্রেমিকের সাথে একসাথে গ্রুপ খুলে প্রেম করে, কেউ ভার্জিন শব্দের অর্থ ভাবে সৎ, এক মেসের বড়োভাই আর তার প্রেমিকা প্রতিদিন রাতে বিশেষ কয়েকটা গান শোনে স্পিকারে, এরকম আরো উদ্ভট জিনিসপত্র।
বলছিলাম, আমার ফেসবুকে লেখা গল্পগুলোর কথা। এরকম নতুন আরো বেশকিছু গল্প নিয়েই এই ""গ্রিন কফি"" বইটি। যদি আপনি কল্পনার জগতের সীমা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও চলে যেতে চান, সবকিছু ভুলে গিয়ে কিছু সময় আনন্দ পেতে চান, রম্য গল্পের অন্যরকম কিছু সৃষ্টি উপভোগ করতে চান, তাহলে এই বইটি আপনি কিনতে পারেন। আর যদি আপনি খুব সিরিয়াস, গুরুগম্ভীর কেউ হন, তাহলে এই বইটি আপনার না কেনাই ভালো হবে। গুরুত্বপূর্ণ কোনো মিটিংয়ের মাঝে উদ্ভট কিছু মাথায় এসে হুট করে হেসে ফেললে ব্যাপারটা আপনার ইমেজের জন্য অবশ্যই ভালো হবে না।
আমাকে বলা হয়েছে এই বইটার একটা সার-সংক্ষেপ লিখে দিতে। উপন্যাস হলে ব্যাপারটা খুব সহজ হতো। কিন্তু এটা একটা গল্পসংকলন। অনেকগুলো আলাদা গল্পের সার-সংক্ষেপ অল্প কথার মাঝে লেখা কঠিন। তারথেকে বলা যায়, আমি কেমন গল্প লিখি এই বিষয়ে। আপনারা যারা ফেসবুকে আমার গল্প পড়েন তারা তো জানেনই। যারা প্রথম এই বই পড়বেন, তারাও জেনে ফেলবেন। আমার একটা সীমাবদ্ধতা হলো, আমি সহজ-স্বাভাবিক কিছু ভাবতে পারি না। আমার কল্পনা বাস্তব ছাড়িয়ে অদ্ভুত, আজগুবি, আশ্চর্জনক রাস্তায় চলে যায়। যেখানে মানুষ নিজেই নিজের বাড়ি ভাঙচুর করার দায়ে নিজের নামে মামলা করে, বিয়ের পর বউ-বাচ্চা না প্রসব করে ডিম পাড়ে, একটা মেয়ে অনেকগুলো প্রেমিকের সাথে একসাথে গ্রুপ খুলে প্রেম করে, কেউ ভার্জিন শব্দের অর্থ ভাবে সৎ, এক মেসের বড়োভাই আর তার প্রেমিকা প্রতিদিন রাতে বিশেষ কয়েকটা গান শোনে স্পিকারে, এরকম আরো উদ্ভট জিনিসপত্র।
বলছিলাম, আমার ফেসবুকে লেখা গল্পগুলোর কথা। এরকম নতুন আরো বেশকিছু গল্প নিয়েই এই ""গ্রিন কফি"" বইটি। যদি আপনি কল্পনার জগতের সীমা ছাড়িয়ে অন্য কোথাও চলে যেতে চান, সবকিছু ভুলে গিয়ে কিছু সময় আনন্দ পেতে চান, রম্য গল্পের অন্যরকম কিছু সৃষ্টি উপভোগ করতে চান, তাহলে এই বইটি আপনি কিনতে পারেন। আর যদি আপনি খুব সিরিয়াস, গুরুগম্ভীর কেউ হন, তাহলে এই বইটি আপনার না কেনাই ভালো হবে। গুরুত্বপূর্ণ কোনো মিটিংয়ের মাঝে উদ্ভট কিছু মাথায় এসে হুট করে হেসে ফেললে ব্যাপারটা আপনার ইমেজের জন্য অবশ্যই ভালো হবে না।
অস্থিতিশীল বাজার। দ্রব্য-মূল্যের উর্ধ্বগতি। ঝুঁকিতে আমদানি-রপ্তানি খাত। ভেঙে পড়ছে ব্যাংকিং সিস্টেম। বাড়ছে ঋণখেলাপির দায়। মূল্যস্ফীতিতে টালমাটাল বিশ্ব। অজানা শংকা বিরাজমান ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে। দূর্ভিক্ষের অশনি সংকেতে পেরেশান জন-সাধারণ। এর কারণ কী? কী কারণে ঘটছে এমনটা? এসব সমস্যার সমাধান কোথায়?
যে যাই বলুক বা যত ব্যাখ্যাই করুন; ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্পর্কিত এসব সমস্যার সমাধান একটাই—মানবতার নবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবন ধারা ও জীবনার্দশের অনুকরণ ও বাস্তাবায়ন। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের সুরা আহজাবের ২১ নং আয়াতে ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের জন্য রাসুলের জীবনে রয়েছে অনুকরণীয় সুন্দরতম আদর্শ।’ সুতরাং ব্যবসা-বাণিজ্যগত এই ক্রাইসিস, অর্থনৈতিক মন্দা এবং নৈতিক ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্দরতম আদর্শ অনুসরণের কোনো বিকল্প নেই।
ব্যবসা-বাণিজ্য ও পেশা-ক্যারিয়ারে সফল হতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ব্যবসায়িক জীবনের ইতিহাস ও দিক-নির্দেশনার অনবদ্য একটি গাইডলাইনমূলক বই—‘দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।’ বইটির মূল বৈশিষ্ট্য হলো—বর্তমান সময়ের সফল মানুষরা ব্যবসা ও আত্মউন্নয়নের জন্য যেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশল অনুসরণ করার কথা বলেন; সেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশলকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনদর্শনের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি আধুনিক ব্যবসা উন্নয়নে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের কর্ম, আদর্শ ও দিক-নির্দেশনাসহ তাঁর রণনীতির প্রয়োগযোগ্যতা প্রমাণ করা হয়েছে।
ব্যবসাজীবনে আপনি কি সফল হতে চান? শ্রম বিনিময় মাধ্যমে স্বার্থক একটি জীবন গড়তে চান? সফল একজন উদ্যোক্তা হিসেবে সফল একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা-ই কি আপনার জীবনের একমাত্র স্বপ্ন? সর্বপরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনার্দশের আলোকে সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে আপনি কি সফল মানুষ হতে চান? তাহলে এই বই হবে আপনার জন্য সময়ের সেরা উপহার।"
শেয়াল মামা শেয়াল মামা
বুদ্ধি তোমার অনেক
অংক যখন করতে বসি
আমায় দিও খানেক
এবার আমি পাবোই পাবো
একশোতে একশো
হবোই হবো শেয়াল মামার
আদর্শ শিষ্য
ছোটদের জন্য এমন মজার মজার ছড়া ও রঙিন ছবি নিয়ে জয় শাহরিয়ারের বই ‘জেব্রা এলো শহরে’।
চার রঙা ছাপা বইটির প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করেছেন গৌতম দাশগুপ্ত।
সুমন, মারুফ আর শোভন তিন বন্ধু। স্কুলের দেয়াল পত্রিকার দায়িত্ব পড়লো ওদের ওপর। মাঝে নানা বাধা বিপত্তি পেরিয়ে আলোর মুখ কি দেখতে পাবে ওদের দেয়ালিকা?
হাতিরঝিলে চড়ুইভাতি' শিশুতোষ ছড়ার বই। ছড়ায় ছড়ায় শহর, দেশ, ঋতু আর জীবনকেন্দ্রিক জানার, শেখার সুযোগ তৈরি হবে এই বইটি পড়লে।
জয় শাহরিয়ারের ছন্দের সাবলীল ব্যবহার আর গৌতম দাশগুপ্তের দারুণ সুন্দর অলঙ্করণ ছোটোদের মনে দাগ কেটে যাবে। ছড়ায় ছড়ায় আনন্দ আর শেখার এক অবলম্বন হতে পারে এই চার রঙা ছাপা রঙিন বই।
আইয়ুব বাচ্চু।
বাংলা গানের প্রবাদ পুরুষ। রুপালি গিটার তাঁর জীবনীকেন্দ্রিক গ্রন্থ। এ বইতে সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ারের সংকলন ও সম্পাদনায় আইয়ুব বাচ্চুর জীবনের নানান দিক নিয়ে স্মৃতিচারণ করেছেন শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, নকীব খান, কুমার বিশ্বজিৎ, সাইদ হাসান টিপু, হাসান আবিদুর রেজা জুয়েল, বাপ্পী খান, নিয়াজ আহমেদ অংশু, আব্দুল্লাহ আল মাসুদ ও জয় শাহরিয়ার নিজেই। এলআরবির ইতিহাস তুলে ধরেছেন মিলু আমান ও হক ফারুক।
এছাড়াও ২০১২ সালে নেয়া একটি অপ্রকাশিত দীর্ঘ সাক্ষাতকার স্থান পেয়েছে যা নিয়েছেন আসিফ আসগর রঞ্জন। এর পাশাপাশি ডিস্কোগ্রাফি অধ্যায়ে আইয়ুব বাচ্চুর সকল অ্যালবাম ও প্রায় ৬০০ প্রকাশিত গানের তথ্য লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
বইটির প্রচ্ছদ করেছেন নিয়াজ আহমেদ অংশু।
মুমিনের জীবন সর্বদা সংগ্রাম মুখর। তাকে লড়াই করে যেতে হয় শয়তানের বিরুদ্ধে। লড়াই করে যেতে হয় নিজের নফসের বিরুদ্ধে। বেঁচে থাকতে হয় গুনাহ ও পাপ থেকে। এভাবে সে পরীক্ষিত হতে থাকে। সোনা যেমনিভাবে আগুনে পুড়ে আরও খাঁটি হয়, মুমিনের ব্যাপারটাও তেমনই। শয়তান এবং নফসের পাল্লায় পড়ে মুমিন গুনাহ করে। অতঃপর অনুতপ্ত হয়, ফিরে আসে মহান রবের অনুগ্রহের দিকে। আল্লাহ এমনটাই পছন্দ করেন। এজন্যেই তাওবার দরজা খোলা থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত। প্রতিটি মুমিনের পরম আকাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য হলো জান্নাত। সেখানে যাবার সরলতম একটি উপায় হলো গুনাহ বর্জন এবং আখিরাতের পাথেয় উপার্জন। এভাবেই মুমিন লাভ করে জান্নাতি জীবন। প্রিয় পাঠক, আপনার হাতের এই বইটির নামকরণ ঠিক এ কারণেই। <br> দুনিয়াতে থেকেই কীভাবে জান্নাতি জীবন নিশ্চিত করা যায়, তারই একটা রোডম্যাপ বলা যেতে পারে বইটিকে। এ বইতে বর্ণিত গুনাহের তালিকা, সেগুলোর কার্যকারণ এবং তা থেকে পরিত্রাণের উপায়গুলো খুব সহজেই আপনার আমল-আখলাকের উন্নতিতে সহায়ক হবে ইন শা আল্লাহ।
নেতা হতে হলে নেতৃত্বের গুণাবলি থাকা চাই। আর তাই নেতৃত্বের গুণাবলি বা লিডারশীপ স্কিল নিয়ে আজকাল বেশ আলোচনা হচ্ছে। একজন আদর্শ নেতার যে গুণটাকে গবেষকরা বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন, তা হলো ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স। অর্থাৎ, অপরের হৃদয়ের অনুভূতি বোঝার মানবীয় দক্ষতা। মজার ব্যাপার হলো, হালের এই বিশেষ স্কিল নিয়ে আজ থেকে প্রায় সাড়ে চৌদ্দশো বছর আগেই কাজ করে গিয়েছেন আমাদের প্রিয় রাসূল মুহাম্মাদ । শুধু তাই নয়, নিজের পবিত্র জীবনে এই গুণের এমন সর্বোচ্চ ও সুচারু প্রয়োগ ঘটিয়েছেন যে, এখনো পর্যন্ত এ বিষয়ের কোনো একাডেমিক আলোচনা ক্ষেত্রবিশেষে তাঁর ধারেকাছেও পৌঁছাতে পারেনি। নবিজির সেই বিশেষ গুণটি নিয়েই আমাদের এই বই—ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স। এতে কোনো রকমের তত্ত্বকথা না কপচিয়ে নবিজির পবিত্র সীরাতের ঘটনাগুলোকে বাস্তবধর্মী দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা করা হয়েছে। এতে আপনি সীরাতের ঘটনাগুলোকে ভিন্ন আঙ্গিকে ভাবতে পারবেন।
এছাড়াও নিজের ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্সের অবস্থান বুঝার জন্যে বইটিতে একটি চেকলিস্ট দেওয়া হয়েছে—যা আত্মোন্নয়নের পথে আপনাকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে। সর্বোপরি বইটি একজন সচেতন প্র্যাক্টিসিং মুসলিমের জন্যে হবে উন্নত মানসিকতা গঠনের বুনিয়াদ, ইন শা আল্লাহ।
রামাদানকে আমরা কীভাবে কাজে লাগাব—এর বিস্তারিত বিবরণ উঠে এসেছে এ বইয়ে। সিয়াম, সালাত, তারাবি, তিলাওয়াত, ইতিকাফ-সহ রামাদান-সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এতে। নিজেকে পাপমুক্ত ও শুদ্ধ করে তোলার এই মাসটিকে যারা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে চায়, এ বইটি তাদের জন্য আদর্শ একটি গাইড-বুকের কাজ করবে, ইনশাআল্লাহ।
এ বইয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে সহজ ও সরলভাবে। উপরন্তু কলমের কালির সঙ্গে হৃদয়ের সবটুকু দরদ যেন ঢেলে দেওয়া হয়েছে বইটির পাতায়-পাতায়। অসামান্য মায়া নিয়ে উম্মাহকে বলা হয়েছে এমন কিছু কথা, যা সচরাচর খুব একটা শোনা যায় না।
আমাদের জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। ছোট্ট এই জীবনে চাইলেও আমরা খুব বেশি আমল করতে পারি না। আর তাই আল্লাহ তাআলা আপন অনুগ্রহে আমাদের জন্য বিপুল সাওয়াব অর্জনের সুযোগ করে দিয়েছেন। আমরা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে, একটু ভেবেচিন্তে, বিশেষ কিছু আমল নিয়মিত করতে পারি, তাহলে অল্প সময়ের ব্যবধানে আমাদের নেকির পাল্লা অনেক বেশি ভারী হয়ে উঠবে। হাশরের ময়দানে যখন কেউ কাউকে চিনবে না, তখন এই আমলগুলোই হবে আমাদের একমাত্র সম্বল, জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম অসিলা।
‘জান্নাতিদের আমল’ বইটির পাতায় পাতায় বর্ণিত হয়েছে হাজারো আমলের কথা। যেসব আমলের মাধ্যমে মিলবে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য, রাতে ঘুমিয়ে থেকেও অর্জন করা যাবে তাহাজ্জুদের সাওয়াব, শহিদ না হয়েও লাভ করা যাবে শহিদি মর্যাদা, কবরের আজাব থেকে মিলবে চিরমুক্তি, হাশরের ময়দানে আরশের ছায়া, প্রিয় নবিজির সুপারিশ এবং আরও কত কি!
অল্প আমলে অধিক সাওয়াব পেতে কে না চায়! আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে কার না ইচ্ছে করে! অথচ অধিকাংশ মুসলিমই জানে না, কীভাবে বুদ্ধি খাটিয়ে আমল করতে হয়; কোন সময় কোন আমলগুলো করলে সারারাত ঘুমিয়েও পাওয়া যায় তাহাজ্জুদের সাওয়াব, হজে না গিয়েও মিলে পূর্ণ হজের নেকি, শহিদ না হয়েও লাভ করা যায় শাহাদাতের মর্যাদা।
আল্লাহ তাআলা ইবাদতের ক্ষেত্রে এমনসব সুযোগের ব্যবস্থা করে রেখেছেন, যাতে আমরা সীমিত সময়ে এবং কম পরিশ্রমে নিজেদের আমলনামায় যুক্ত করতে পারি পাহাড়সমান সাওয়াব; পাপের সাগরে যা হবে আমাদের নাজাতের তরি। হাশরের ময়দানে সাওয়াবে ভরপুর আমলনামা দেখে নিজেরাই হয়ে যাব বিস্মিত।
এজন্য জীবনকে আমলের মাধ্যমে পরিপূর্ণ করে তুলতে এবং আল্লাহর আরও বেশি নৈকট্যপ্রাপ্ত বান্দা হতে আমাদের এবারের আয়োজন—‘আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের আমল’।
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!
মনে পড়ে কি, মদিনার সেই দীর্ঘ দুর্ভিক্ষের দিনগুলির কথা! যখন হঠাতই খাদ্যবাহী কাফেলার কথা শুনে প্রায়সমস্ত মদিনাবাসী খাবারের সন্ধানে বের হয়ে গিয়েছিলেন অল্পকজন সাহাবি ছাড়া! যাদের প্রতি খুশি হয়ে আল্লাহর রাসুল নাম ধরে একে একে ঘোষণা করেছিলেন—ওরা জান্নাতি!
একবার ভাবুন তো, কেমন সৌভাগ্যবান ছিলেন সেই সাহাবিরা, যাদের দশজন দুনিয়াতে বেঁচে থাকতেই পেয়েছিলেন নবিজির পবিত্র মুখ থেকে জান্নাতের সুংসবাদ!
ক্ষুধা, দুর্ভিক্ষ—যাদের টলাতে পারেনি নবিজির বৈঠক থেকে; অনাহারে-অর্ধাহারে থেকেও ছেড়ে যাননি প্রিয় নবির সোহবত! অগণিত ত্যাগ আর তিতিক্ষায় জীবদ্দশাতেই নিজের নামে সাথে যুক্ত করেছিলে ‘জান্নাতি’ সার্টিফিকেট!
.
কিশোর মননের উপযোগী করে প্রখ্যাত কিশোরসাহিত্যিক ইয়াহইয়া ইউসুফ নদভী রচনা করেছেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত এই দশজন সাহাবায়ে কেরামের জীবন ও জীবনের গল্প—আশারায়ে মুবাশশারা সিরিজ!
মোট দশটি বইয়ে থাকছে দশজন আশারায়ে মুবাশশারা জীবনগাঁথা। আমাদের কিশোরদের জন্য বইগুলো চিরদিনের, চিরজীবনের!